আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় চাঁদপুর জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা. চাঁদপুর-জেলা বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত ।
চাঁদপুর জেলা সর্ম্পকে কিছু তথ্যঃ-
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২৩°০০´ থেকে ২৩°৩০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩২´ থেকে ৯১°০২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে চাঁদপুর-জেলার অবস্থান। রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ৯৬ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম-বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ২০৮ কিলোমিটার। এ জেলার উত্তরে কুমিল্লা জেলা, মেঘনা নদী ও মুন্সীগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে লক্ষ্মীপুর জেলা ও নোয়াখালী জেলা, পূর্বে কুমিল্লা জেলা, পশ্চিমে মেঘনা নদী, মুন্সীগঞ্জ জেলা, শরীয়তপুর জেলা ও বরিশাল জেলা। পদ্মা ও মেঘনা নদী দুটি চাঁদপুর শহরের কাছে এসে মিলেছে।

চাঁদপুর জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা:-
নদীপথে যাতায়তঃ
চাঁদপুর বন্দর বিভাগের নিয়ন্ত্রনাধীণ চাঁদপুর জেলায় ২৩ টি, কুমিল্লা জেলায় ০৯ টি, ব্রাহ্মণ-বাড়ীয়া জেলায় ১১ টি, শরীয়তপুর জেলায় ০৮ টি, মাদারীপুর জেলায় ০১ টি ও লক্ষীপুর জেলায় ২টি, অর্থাৎ ০৬ টি জেলায় মোট ৫৪ টি ঘাট/পয়েন্ট রয়েছে এবং ০৩ টি ফেরীঘাট রয়েছে (লক্ষীপুর জেলার মজু চৌধুরী হাট ফেরীঘাট, হরিণা ফেরীঘাট ও আলু বাজার ফেরীঘাট)। চাঁদপুর নদীবন্দর এলাকায় কর্তৃপক্ষের কর্মচারী দ্বারা সরাসরি শুল্ক আদায় করা হয়। বন্দর বিভাগের যাবতীয় কার্যাবলী ০১ জন উপ-পরিচালকের অধীনে সম্পাদন করা হচ্ছে। চাঁদপুর নদী বন্দরের কার্যক্রম নিম্নরুপঃ
ক) টার্মিনাল নিয়ন্ত্রণ/ঘাট/পয়েন্টগুলো নিয়ন্ত্রণ ও উন্মুক্ত টেন্ডারের মাধ্যমে বাৎসরিক ভিত্তিতে ইজারা প্রদান;
খ) চাঁদপুর নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রণাধীন নৌ-পথে নদী খনন/বালি উত্তোলনের অনুমতি/অনাপত্তি প্রদান;
গ) নদী বন্দর সীমানায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ;
ঘ) নদী বন্দর সীমানা/ফোরশোর ব্যবহারকারীদের নিকট থেকে ল্যান্ডিং এন্ড শিপিং চার্জ আদায় প্রদান;
চাঁদপুর নদী বন্দরে বন্দর বিভাগ ছাড়াও বিআইডব্লিউটিএ নিয়ন্ত্রণাধীন আরও ০৪ টি বিভাগ রয়েছে। সেগুলি হচ্ছে,
(ক) নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগ,
(খ) নৌ-সংরক্ষন ও পরিচালন বিভাগ,
(গ) প্রকৌশল বিভাগ,
(ঘ) হিসাব বিভাগ।
চাঁদপুর হয়ে দক্ষিণাঞ্চলগামী নৌ-পথের ইতিবৃত্তঃ
চাঁদপুর জেলার আওতাধীনঃ ২০৩ কিঃ মিঃ নৌপথ রয়েছে, যা দিয়ে বিপুল সংখ্যক যাত্রী ও বিপুল পরিমাণ পণ্য পরিবহন করা হয়। চাঁদপুর নদী বন্দর কর্তৃপক্ষ চাঁদপুর জেলার ২০৩ কিঃ মিঃ সহ মোট ৬৭৫ কিঃ মিঃ নৌপথের নিয়ন্ত্রণ ও নাব্যতা রক্ষা করে থাকে। চাঁদপুর নদী বন্দর হতে বিভিন্ন নৌ-পথে যাত্রীবাহী একতলা, দ্বিতলা ও ত্রিতলা লঞ্চ এবং বিআইডব্লিউটিসি’র ষ্টীমার চলাচল করে থাকে। তাছাড়া পণ্যবাহী কার্গো, বাল্কহেড, ওয়েল ট্যাংকার এবং ছোট-বড় সকল ধরনের নৌ-যান চলাচল করে ।
চাঁদপুর লঞ্চ টার্মিনালে বৎসরে আনুমানিক ১৬,৪৬,৩৩১ জন (২০১০-২০১১) যাত্রী আগমন/নির্গমন করে থাকে। চাঁদপুর বন্দর সীমানায় মালামাল বছরে উঠানামার পরিমাণ ২,৫০,০০০ মেঃ টন (প্রায়)। চাঁদপুর নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন ওয়েসাইড লঞ্চঘাট/পয়েন্ট দিয়ে আগমন/নির্গমনকারী যাত্রী সাধারণের সংখ্যা প্রায় ৭২,৮৮,১১৬ জন। চাঁদপুর নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন ওয়েসাইড লঞ্চঘাট/পয়েন্ট দিয়ে মালামাল উঠানামার পরিমাণ বছরে মোট ৫,২০,১২১ মেঃ টন (প্রায়)।
চাঁদপুর নদী বন্দরের আওতাধীন বিভিন্ন রুটে প্রতিদিন চলাচলকারী যাত্রীবাহী নৌ-যানের ধরন ও সংখ্যাঃ
| ক্রমিক নং | নৌ-রুট | নৌ-যানের সংখ্যা | |
| 1. | ইচলী- চাঁদপুর-ঢাকা | ৮ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 2. | চরভৈরবী-হাইমচর- চাঁদপুর-ঢাকা | ৪ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 3. | ঈদগাঁও ফেরীঘাট- চাঁদপুর-ঢাকা | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 4. | চাঁদপুর-শরীয়তপুর | ২ টি | দুই তলা লঞ্চ |
| 5. | চাঁদপুর-নারায়ণগঞ্জ | ১৫ টি | এক তলা লঞ্চ |
| 6. | মতলব-নারায়ণগঞ্জ | ১২ টি | ২টি দুইতলা লঞ্চ ও ১০টি একতলা লঞ্চ |
| 7. | মতলব-ঢাকা | ২ টি | দুই তলা লঞ্চ |
| 8. | রামচন্দ্রপুর-হোমনা-নারায়ণগঞ্জ | ৩ টি | ১টি দুই তলা ও ২টি একতলা লঞ্চ |
| 9. | নবীনগর-নরসিংদী | ২ টি | এক তলা লঞ্চ |
| 10. | নবীনগর-গোকর্নঘাট | ৮ টি | এক তলা লঞ্চ |
| 11. | নবীনগর-ভৈরব | ৮ টি | এক তলা লঞ্চ |
| 12. | হোমনা-রামচন্দ্রপুর-ঢাকা | ২ টি | এক তলা লঞ্চ |
| 13. | ঢাকা- চাঁদপুর-বরগুনা | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 14. | ঢাকা- চাঁদপুর-শিকারপুর-হুলারহাট | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 15. | ঢাকা- চাঁদপুর-কালাইয়া | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 16. | ঢাকা- চাঁদপুর-মুলাদী | ২ টি | দুই তলা লঞ্চ |
| 17. | ঢাকা- চাঁদপুর-চরমন্তাজ-রাঙ্গাবালী-লেতরা | ৬ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 18. | ঢাকা- চাঁদপুর-ভান্ডারিয়া | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 19. | ঢাকা- চাঁদপুর-বরিশাল | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 20. | চাঁদপুর-পট্রি | ২ টি | এক তলা লঞ্চ |
| 21. | ঢাকা- চাঁদপুর-পয়সারহাট | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 22. | ঢাকা- চাঁদপুর-লালমোহন | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 23. | ঢাকা- চাঁদপুর-হাটুরিয়া | ২ টি | তিন তলা লঞ্চ |
| 24. | ৯৪ টি |

চাঁদপুর-ঢাকা এবং ঢাকা-চাঁদপুর চলাচলকারী বিভিন্ন লঞ্চের নাম ও সময়সূচীঃ
চাঁদপুর-ঢাকা চলাচলকারী লঞ্চসমূহের নাম ও সময়সূচী
| ক্রঃ নং | লঞ্চের নাম | ছাড়ার সময় |
| ০১ | এম.ভি সোনার তরী | ০৭২০ |
| ০২ | এম.ভি ঈগল-১ | ০৮০০ |
| ০৩ | এম.ভি ঈগল-২ | ০৯০০ |
| ০৪ | এম.ভি নিউ আল বোরাক | ০৯৩০ |
| ০৫ | এম.ভি বোগদাদিয়া-৮/৯ | ১০৪০ |
| ০৬ | এম.ভি শম্পা/ এম.ভি প্রিন্স অব রাসেল-৩ | ১১০৫ |
| ০৭ | এম.ভি রফরফ | ১২০০ |
| ০৮ | এম.ভি আব এ জমজম | ১৩০০ |
| ০৯ | এম.ভি মেঘনারানী | ১৪০০ |
| ১০ | এম.ভি সোনারতরী | ১৪৪০ |
| ১১ | এম.ভি মিতালী-২ | ২১৪০ |
| ১২ | এম.ভি ইমাম হাসান | ২৩১০ |
| ১৩ | এম.ভি আব এ জমজম-১/ এম.ভি তাকওয়া | ২৩২০ |
| ১৪ | এম.ভি ময়ুর-২ | ২৪১ |
ঢাকা-চাঁদপুর চলাচলকারী লঞ্চসমূহের নাম ও সময়সূচী
| ক্রঃ নং | লঞ্চের নাম | ছাড়ার সময় |
| ০১ | এম.ভি সোনার তরী | ০৭২০ |
| ০২ | এম.ভি মেঘনারানী | ০৮০০ |
| ০৩ | এম.ভি ঝান্ডা/ এম.ভি লামিয়া | ০৮০০ |
| ০৪ | এম.ভি আব এ জমজম-১/ এম.ভি তাকওয়া | ০৯০০ |
| ০৫ | এম.ভি মিতালী-২ | ০৯৪০ |
| ০৬ | এম.ভি স্বর্ণদ্বীপ-৮ | ১০২০ |
| ০৭ | এম.ভি বোগদাদিয়া-৫ | ১১৩০ |
| ০৮ | এম.ভি ইমাম হাসান | ১২০০ |
| ০৯ | এম.ভি ময়ুর-২ | ১৩৩০ |
| ১০ | এম.ভি ঈগল-২ | ১৪৩০ |
| ১১ | এম.ভি নিউ আল বোরাক | ১৫৩০ |
| ১২ | এম.ভি ঈগল-১ | ১৬৩০ |
| ১৩ | এম. ভি সোনারতরী-১ | ১৭২০ |
| ১৪ | কালাইয়া | ১৮০০ |
| ১৫ | পয়সারহাট | ১৮০০ |
| ১৬ | রাঙ্গাবালী | ১৯৩০ |
| ১৭ | হুলারহাট/বরগুনা | ২০৩০ |
| ১৮ | এম.ভি নিউসান-৪/ এম.ভি জলতরঙ্গ | ২০৩০ |
| ১৯ | এম. ভি আব এ জমজম | ২৩৩০ |
| ২০ | এম.ভি রফরফ | ২৪০০ |
| ২১ | এম.ভি শম্পা/এম.ভি প্রিন্স অব রাসেল-৩ | ২৪৩০ |
চাঁদপুর-ঢাকা রুটে একসময় ঐতিহ্যবাহী ‘বেঙ্গল ওয়াটার’ নামে লঞ্চ সার্ভিস ছিল যা এখন আর নেই। তবে এখন বেশ ক’টি উন্নতমানের লঞ্চ প্রতিদিন ঢাকা-চাঁদপুর রুটে চলাচল করছে। এগুলির মধ্যে আব-এ-জমজম, রফ রফ, ময়ূর-১, ময়ূর-২, আল বোরাক, মেঘনা রাণী, ইমাম হাসান ইত্যাদি লঞ্চ সার্ভিসের নাম উল্লেখযোগ্য।
চাঁদপুর নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রণাধীন হরিণা-আলুবাজার ফেরী রুটটি সদ্য প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক সাহেবের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০০১ সালে চালু হয়। ফেরীঘাটটি চালু করার উদ্দেশ্য হচ্ছে চট্রগ্রাম সিলেট অঞ্চলের সাথে মংলা বন্দরসহ খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের সহজ যোগাযোগ স্থাপন করা। রুটটি চালু থাকলে সড়কপথে চট্রগ্রাম থেকে মংলা যাতায়াতে ১২৮ কিঃ মিঃ পথ কম হয়।
দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের লোকজন ঢাকা না গিয়েই চট্রগ্রাম অঞ্চলে যাতায়াত করতে পারেন। ফলে যাত্রীদের ৮/১০ ঘন্টা সময় বেঁচে যায়। এ জন্য বিআইডব্লিউটিএ প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যয় করে হরিণায় ৬.৫০ একর এবং আলুবাজারে ৫.০০একর জমির উপর ২৮ টি সেমি পাকা স্থাপনাদি, বিশ্রামগার ও ৬ টি টয়লেট কমপ্লেক্স এবং বিশাল পার্কিং ইয়ার্ড, ফেরী পন্টুন ইত্যাদি সুবিধাদি প্রদান করা হয়েছে।
কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরী ও নৌ-চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। হরিণা-আলুবাজার ফেরী রুটে অসংখ্য ডুবোচর রয়েছে। পরিকল্পিত ড্রেজিং- এর মাধ্যমে সারা বছর নৌ-পথ সচল রাখা হলে ঘাটের গুরুত্ব ও যানবাহন চলাচল বৃদ্ধি পাবে। হরিণা ফেরীঘাট দিয়ে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬০ টি যানবাহন আসা যাওয়া করে।
উজানের পানির চাপ/স্রোত না থাকায় বর্ষার শেষ দিকে নদীতে পলি পড়ে নদীর তলদেশে ভরাট হয়ে যাচ্ছে এবং মূল স্রোতধারা কয়েকভাগে বিভক্ত হয়ে নৌ-পথ সংকুচিত হয়ে আসছে। নাব্য নৌ-পথে জলযান চলাচল করার জন্য যে সকল নৌ-সহায়ক যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়। সেগুলি জলদস্যু/দুস্কৃতিকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং চুরি করে নিয়ে যায়।
নৌ-চলাচলের সহায়ক যন্ত্রপাতি যাতে জলদস্যু/দুস্কৃতিকারীরা চুরি/নষ্ট না করতে পারে এবং নৌ-পথে চলাচলরত জলযান পণ্য ও যাত্রীসাধারণের নিরাপত্তার জন্য চাঁদপুরে কোষ্টগার্ডের একটি ষ্টেশন স্থাপন করা হয়েছে। এ কারণে নৌ-বসতি বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে।

চাঁদপুর বন্দর হয়ে চলাচলকারী বিআইডব্লিউটিসি-এর জলযানসমূহঃ
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৪ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রেসিডেন্ট অধ্যাদেশ বলে সাবেক IGRSN, BDRS, BGS,বঙ্গ ভে, পাক ভে, সোহাগপুর, সী-টাগ ইত্যাদি ছোট বড় ১৪ টি প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিআইডব্লিউটিসি জন্ম হয়। এই প্রতিষ্ঠানে ছোট বড় মোট পাঁচ শতাধিক জলযান নিয়ে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে জাহাজের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের জাহাজ বহরের মধ্যে ছিল- যাত্রীবাহী জাহাজ, মালবাহী জাহাজ, তৈলবাহী জাহাজ, উদ্ধারকারী টাগ বহর ও ফেরী বহর। অধিকাংশ জলযান এ চাঁদপুর বন্দর ঘাট হয়েই চলাচল করে। BIWTCএর যাত্রীবাহী রকেট সার্ভিস হিসেবে খ্যাত।
যাত্রীবাহী জাহাজের মধ্যে পিএস গাজী, পিএস কিউই, পিএস মোমেন্ট, পিএস সহিদ বেলায়েত, পিএস অষ্ট্রিচ, পিএস মাসুদ, পিএস লেপচা, পিএস টার্ন, এমভি সোনারগাঁও, এমভি সেলা অন্যতম। বর্তমানে পিএস অষ্ট্রিচ, পিএস মাসুদ, পিএস লেপচা, পিএস টার্ন, এমভি সোনারগাঁও এবং এমভি সেলা নামে জাহাজগুলো ঢাকা-চাঁদপুর-খুলনা রুটে চলাচল করছে।
ঢাকা-খুলনা রকেট সার্ভিস ঢাকা-চাঁদপুর-বরিশাল-নলসিটি-ঝালকাঠি-হুলারহাট-কাউখালী-চরখালী-সন্নাসী-বড়মাছুয়া-মোড়লগঞ্জ-মংলা-খুলনা পর্যন্ত যাতায়াত করে। গোয়ালন্দ-চাঁদপুর সার্ভিস বর্তমানে বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুূনঃ
1 thought on “চাঁদপুর জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা”